০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
ব্যাংকাররা বলছেন, আমানতকারীদের আস্থা এখনও সেভাবে ফেরেনি। যেটির প্রভাব পড়েছে আমানতে।
আমানত সংগ্রহে এগিয়ে ইসলামী ব্যাংক, ঋণ বিতরণে ব্র্যাক।
এরমধ্যে আমানতের বিপরীতে সর্বোচ্চ ১৪০ শতাংশ পর্যন্ত ঋণ দিয়েছে একটি ব্যাংক। এডিআর সীমা লঙ্ঘনের তালিকায় সাতটির পর্ষদ এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ছিল।
চলতি অর্থবছরের সেপ্টেম্বর থেকে ব্যাংক খাতে আমানতে প্রবৃদ্ধি কমতে থাকে।
দেশে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের কারণেই মূলত কোটিপতি আমানতের হিসাবের সংখ্যায় এমন পরিবর্তন এসেছে, বলছেন ব্যাংকার ও বিশ্লেষকরা।
”কিছু ব্যাংক হয়ত খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলবে। কিন্তু আমরা কোনো ব্যাংক বন্ধ করে দেব না,” বলেন অর্থ উপদেষ্টা।
“আসলে তখন ব্যাংক খাত নিয়ে গ্রাহকের মধ্যে আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছিল। তখন সবাই হুমড়ি খেয়ে ব্যাংক থেকে টাকা তুলেছেন।”
আগের মাসে গ্রাহকরা টাকা তুলতে হুমড়ি খেয়ে পড়লে ব্যাংকগুলোতে নগদ টাকার সংকট তৈরি হয়।