০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২
চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি একসঙ্গে ছাড় করতে বাংলাদেশকে কয়েকটি শর্ত পূরণ করতে বলছে আইএমএফ।
দুই পক্ষ সমঝোতায় পৌঁছাতে পারলে জুনে ঋণের পরবর্তী দুই কিস্তি একসঙ্গে পেতে পারে বাংলাদেশ।
“বাংলাদেশকে করব্যবস্থা সংস্কারের বিষয়ে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।”
মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের ঘরে নেমে না আসা পর্যন্ত এ বিষয়ে পুরো শর্ত বাস্তবায়নে কিছুটা বিলম্ব করার কথা বলেছেন গভর্নর।
আইএমএফ প্রতিনিধিদের সঙ্গে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত বিভিন্ন দিনে বৈঠক হবে, বলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র।
বিকাশের সঙ্গে এ সংক্রান্ত চুক্তি সই করেছে ক্ষুদ্রঋণ বিতরণকারী ছয় প্রতিষ্ঠান।
২০১৬ সালে কুষ্টিয়া শহরের অগ্রণী ব্যাংকের একটি শাখা থেকে ওই গ্রাহক ৩০ লাখ টাকা ঋণ নেওয়ার পর এ পর্যন্ত ছয় লাখ পরিশোধ করেছেন।
তবে বিলম্বে পরিশোধিত অর্থের উপর নিয়মিত সুদ দিতে হবে তাদের।