০৪ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
“মুরগির দাম কয়েক দিন কম থাকবে। মানুষ তো এ সময় সাধারণত গরুর মাংস নিয়ে ব্যস্ত থাকে," বলেন বিক্রেতা খোকন।
ডিমের বাজার অবশ্য চড়াই রয়েছে; ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায়।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিমের ডজনে বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা।
“সব ধরনের মসলাজাতীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল আছে। সরবরাহেও কোনো টান নেই,” বলেন সাত তলা বাজারের এক বিক্রেতা।
সয়াবিন তেলের সরবরাহ কম থাকার কথাও বলছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা।
“খুচরা বিক্রেতাদের বেশিরভাগ না আসা পর্যন্ত কোনো পাইকার ঢাকায় সবজির বড় চালান আনবে না; কারণ পচনশীল তো, বিক্রি না হলে পচে যাবে,” বলেন বিক্রেতাদের একজন।
খুচরা বিক্রেতাদের দাবি, মিল পর্যায়ে চালের দাম বেড়ে গেছে। আর মিল মালিকরা বলছেন, ধান কিনতে গিয়ে বেশি অর্থ গুনতে হচ্ছে তাদের।
বাজারে বোতলের সয়াবিন তেলের সংকটের শুরু গত ডিসেম্বরে, তখন দাম বাড়ালেও সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি।