০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২
বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বুদ্ধ পূর্ণিমায় মন্দিরে মন্দিরে চলছে বুদ্ধের বন্দনা। হিংসা, বিদ্বেষ ভুলে অহিংসা ও শান্তির বাণী অন্তরে ধারণ করে, প্রার্থনা করা হচ্ছে বিশ্ব শান্তির প্রত্যাশায়।
“বুদ্ধ যে অহিংসার বাণী ছড়িয়ে দিয়েছেন, তা আমাদের অন্তরে ধারণ করতে হবে। তবেই বিশ্বে শান্তি বজায় থাকবে।"
সরকারি ব্যয় এখন পর্যন্ত ১৬০ বিলিয়ন ডলারের মতো কমানো গেছে, কিন্তু ওয়াশিংটন থেকে আরও সহায়তা না পেলে ১ ট্রিলিয়ন ডলার কমানোর লক্ষ্যমাত্রা পূরণ খুবই কঠিন হবে, বলেছেন তিনি।
রাজনীতি, সমাজ, অর্থনীতি— সবক্ষেত্রেই অপমান করা আর অপমান করে আনন্দ পাওয়া আমাদের স্বভাব হয়ে গেছে। আমাদের নিজের মানুষ সে শাসক হোক বা সাধারণ— তার অপমানে এত বিকৃত আনন্দ আগে দেখিনি।
প্রবারণার অর্থ হলো, বরণ আর বারণ করা। অর্থাৎ সকল প্রকার পাপকর্ম, হিংসা-বিদ্বেষ, লোভ, রিপুর তাড়না বর্জন বা বারণ করে পুণ্যকর্ম সম্পাদন বা যা সত্য, সুন্দর, ন্যায় তা বরণ করার শিক্ষা প্রবারণা দিয়ে থাকে।
রাজকুমার সিদ্ধার্থের জন্ম, বোধিলাভ এবং তথাগত বুদ্ধের মহাপরিনির্বাণ সাক্ষাৎ এই তিনটি কালজয়ী ঘটনা বৈশাখী পূর্ণিমা তিথিতে সংঘটিত হয়। তাই বৈশাখী পূর্ণিমার অপর নাম বুদ্ধপূর্ণিমা।
‘সব্বে সত্তা সুখিতা ভবন্তু’, অর্থাৎ জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক– এটাই এ দর্শনের মূলমন্ত্র।