০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
“৩৬ টাকা কেজি দরে ১৫৪১ মেট্রিকটন ধান এবং ৪৯ টাকা কেজি দরে ৭ হাজার ৭০৮ মেট্রিকটন চাল সংগ্রহ করবে সরকার।”
“ব্রি-ধান ১০৭ চাষ করেছি। ধান হেলে পড়েনি; রোগ-বালাই হয়নি। ফলনও হাইব্রিডের সমান পেয়েছি।”
বিগত স্বৈরাচার সরকারসহ প্রায় সকল আমলেই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করেছে একটি অসাধু বাজার সিন্ডিকেট। মাত্র একদিনে তেলের বাজার অস্থিতিশীল করে হাজার কোটি টাকা লুটে নেয়ার ঘটনাও আমরা দেখেছি।
“তিনি চাল যার কাছ থেকেই ক্রয় করুক তা অবৈধ। তিনি খাদ্য অধিদপ্তরের সিলযুক্ত চাল জেনেশুনে কিনতে পারেন না।”
“বোরো ধান যদি আল্লার রহমতে সংগ্রহ করা যায় তাহলে আমদানির পরিমাণ কমবে।“
“আমাদের কাছে মনে হয়েছে, একটা সাময়িক মজুতদারির ঘটনা ঘটছে।”
টাউন হল বাজারের বিক্রেতা জুবায়ের হাসান বললেন, “পেঁয়াজের দাম কেজিতে ৫-১০ টাকা বাড়ছে। কারণ আমদানি করা পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়ছে, আর আমদানি করা পেঁয়াজের দাম বেশি পড়ে।”
ভরা মৌসুমেও চালের দরে ঊর্ধ্বগতির প্রেক্ষাপটে ধান-চালের মোকাম খ্যাত নওগাঁয় জেলা প্রশাসনের টাস্কফোর্সের অভিযানে নামার খবর এসেছে।