০৪ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
“যারা জাতীয় সংগীতের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ছিল, তাদের বিরুদ্ধে তার একটা বার্তা ছিল; এটাই কি কারণ?”
যারা “১৯৭১ সালে এই জনপদের মানুষের জনযুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণ করেছিল এবং যাদের বিরুদ্ধে গণহত্যায় সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে”, তাদের রাজনৈতিক অবস্থান ব্যাখ্যা করার আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
বিজয়ের মাসের প্রথম দিনে এ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ‘জাগরণী‘ নিয়ে নিয়মিত হাজির হওয়ার কর্মসূচি শুরু করল সংগঠনটি।
"আমরা জাতীয় সংগীতসহ তিনটি দেশের গান রেকর্ড করেছি, পহেলা ডিসেম্বর থেকে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করব,” বলেন ছায়ানটের সাধারণ সম্পাদক।
“১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের ওপর অন্য কিছুই অধিকতর গুরুত্ব পেতে পারে না,” গণভবনকে জাদুঘর করা প্রসঙ্গে বলেন তিনি।
“আব্দুল্লাহিল আমান আযমী জামায়াতে ইসলামীর সাথে সংশ্লিষ্ট কোনো ব্যক্তি নন। জামায়াতে ইসলামীর সাথে তার কোনো সাংগঠনিক সম্পর্ক নেই”, বলা হয় বিবৃতিতে।
এই আ*ক্রমণ কোনো সাম্প্রদায়িক চেতনা থেকে হয়নি মন্তব্য করে তিনি বলেন, “এটা হয়েছে রাজনৈতিক কারণে।”
রবীন্দ্রনাথের রচিত ভারতের জাতীয় সংগীতটি নিয়েও নানা সময়ে তর্ক উঠেছে। ওই বিতর্কের জন্মদাতা সে দেশের ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক সংগঠন। বাংলাদেশেও রবীন্দ্রনাথের রচিত জাতীয় সংগীতটি বর্জনের দাবি জানিয়ে এসেছে এ দেশের একটি পক্ষ। দুই দেশের ওই দুই পক্ষ পরস্পরকে ঘৃণা করলেও জাতীয় সংগীত বর্জনের বেলায় তারা একই বৃন্তের দুটি ‘ভুল’।