০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
কেউ হতাশা প্রকাশ করছেন, কেউ বলছেন ‘শুধুই নিয়মরক্ষার আয়োজন’। সংকটের অর্থনীতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের বাজেট কতটুকু আশার আলো দেখাতে পারবে, ঘুরেফিরে আসছে সেই প্রশ্ন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “প্রবৃদ্ধি-কেন্দ্রিক ধারণা থেকে সরে এসে আমরা চেষ্টা করেছি সামগ্রিক উন্নয়নের ধারণায় জোর দিতে।”
“আমরা যখন এই সাফল্য উদযাপন করছি, তখন বর্তমান ফেডারেল প্রশাসনের বেপরোয়া শুল্ক নীতির কারণে আমাদের অগ্রগতি হুমকির মুখে রয়েছে,” বলেন গভর্নর।
”দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যত কোন দিকে যাবে সেটি নিয়েও সাধারণ অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এ সবকিছুর প্রতিফলন দেখা যেতে পারে বিনিয়োগ কমার ক্ষেত্রে,” বলেছে সংস্থাটি।
বিশ্ববাজারে শুল্ক বৃদ্ধির প্রভাবও বাংলাদেশের রপ্তানি ও প্রবৃদ্ধিকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে পারে শঙ্কা সংস্থাটির।
চলতি মূল্যে ডিসেম্বর শেষে জিডিপির আকার দাঁড়িয়েছে ১৪ লাখ ৪ হাজার ৩০০ কোটি টাকা।
শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য সুসংগঠিত পুঁজিবাজার অপরিহার্য হলেও তা এখনো গড়ে ওঠেনি। চরম তারল্য সংকটে গত ১৫ বছরে দেশের পুঁজিবাজারে সূচক ও বাজার মূলধনেও ব্যাপক পতন হয়েছে।
তিন মাসে শিল্পের উৎপাদন বাড়ে ৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ, যা এর আগের অর্থবছরে ছিল ১০ দশমিক ১৬ শতাংশ।