০২ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
পর্যবেক্ষণ করা দুইশো ৬৩টি ছায়াপথের মধ্যে প্রায় দুই তৃতীয়াংশ ছায়াপথই একদিকে ঘোরে ও কেবল এক তৃতীয়াংশ ঘুরছে অন্যদিকে।
এসব গ্যাস হচ্ছে মিথাইল হ্যালাইড। পৃথিবীতে এসব গ্যাসের মধ্যে ব্যাকটিরিয়া, ছত্রাক বা এ ধরনের অণুজীব তৈরি হয়।
সময়ের সঙ্গে এ ধরনের তারা গঠনের গতি ধীর হয়ে গেছে এবং আমাদের মহাবিশ্বে কেবল কয়েকটি বড় আকারের তারাগুচ্ছই অবশিষ্ট রয়েছে।
২০১৯ সালে প্রথমবারের মতো ব্ল্যাক হোলের ছবি তোলে ‘ইভেন্ট হরাইজন’ টেলিস্কোপ। ব্ল্যাক হোল সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের জ্ঞানকে আরও গভীর করে তুলেছে এই আবিষ্কার।
দূরবর্তী এই ছায়াপথটিকে ‘ফায়ারফ্লাই স্পার্কল’ নামে বর্ণনা করেছেন বিজ্ঞানীরা। কারণ এটি দেখতে অনেকটা নানা রঙের জোনাকির ঝাঁকের মতো বলে দাবি তাদের।
দুই বছর ধরে বিভিন্ন এক্সোপ্ল্যানেট পর্যবেক্ষণ করছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ, যা এরইমধ্যে বিজ্ঞানীদের এ সংশ্লিষ্ট ধারণা খতিয়ে দেখতে সহায়তা করছে।
গ্রহটির খোঁজ মিলেছিল ২০০৫ সালে। এর পর থেকে এক্সোপ্ল্যানেটের বায়ুমণ্ডল সংশ্লিষ্ট গবেষণার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এটি।