০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
সরকার সমর্থিত অনেক গ্রুপও আন্দোলনের নামে মাঠে থাকতে পারে, যাতে সরকারবিরোধী শক্তিসমূহ নির্বাচন বা অন্য কোনো ইস্যুতে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করলে মোকাবিলা করা যায়।
“পলাতক শেখ হাসিনাসহ সব খুনিকে বিচারের আওতায় আনতে হবে।”
সমাবেশ শেষে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি জমা দেন আন্দোলনকারীরা।
“ইউপিডিএফ জন্মলগ্ন থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাজনীতির যে নোংরা কূটনীতি শুরু করেছিল। প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে শিক্ষার্থীদের অপহরণ করা হয়েছে।”
দাবি পুরণ না করা হলে শিগগিরই কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে সতর্ক করেছেন সংগঠনের সভাপতি এ বি এম আবদুস সাত্তার।
চিকিৎসকদের দাবি ছিল মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা যেন চিকিৎসকদের কাছে আসেন।
সংবাদ সম্মেলনে চার দফা দাবি তুলে ধরেন অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা।
সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের সদস্যসচিব হালিম আজাদ স্বাক্ষরিত বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠানো হয়।