০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
চাঁদের ধূলি নাসাকে ৫ হাজার ডলারে বিক্রি করবে তারা, যা হবে প্রথমবারের মতো পৃথিবীর বাইরে থেকে আনা কোনো সম্পদ বিক্রির ঘটনা।
নাসা এখনও মহাকাশ গবেষণা ও অর্থ ব্যয় করে চলেছে, সেখানে স্পেসএক্স আয় করছে সাশ্রয়ী রকেট উৎক্ষেপণ ও স্যাটেলাইট পরিষেবার বাড়তি চাহিদা থেকে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ফ্যালকন ৯ রকেট থেকে উৎক্ষেপিত ৪৯টি স্টারলিংক স্যাটেলাইটের বেশিরভাগই ক্যারিবিয়ান উপকূলে গিয়ে পড়েছে।
হতে পারে বস্তুটি শ্বেত বামন বা এক ধরনের মৃত তারা। আবার হতে পারে এটি ম্যাগনেটার বা খুব শক্তিশালী চৌম্বক শক্তিওয়ালা তারা।
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের সময় তীব্র তাপে রকেটটি ধ্বংস হয়ে যায়। এর ধ্বংসাবশেষ, জনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে অনেক দূরে, ভারত মহাসাগরে গিয়ে পড়েছে।
মানুষকে মঙ্গলে পাঠানো ও সেখানে বসতি গড়ার মানে হচ্ছে এমন অনেক কঠিন প্রযুক্তিগত সমস্যা ও ঝুঁকি মোকাবিলা করা, যা আগে কখনো সামনে আসেনি।
“প্রথমবার ডেটা বিশ্লেষণের সময় এর ফলাফল বিশ্বাসই করতে পারিনি। এজন্য অনেকবার গণনা চালিয়েছি। সব মিলিয়ে দশ বছরের পরিশ্রমের ফল এ গবেষণা।”
গবেষকরা বলছেন, এ আবিষ্কার কেবল কাছের গ্রহ শুক্র সম্পর্কেই নয়, বরং পৃথিবীর অতীত ইতিহাস সম্পর্কেও তথ্য দিতে পারে।