০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
সার্বিক মূল্যস্ফীতি মাসের ব্যবধানে কমে যাওয়ার কারণ খাদ্য ও খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে নিম্নমুখী মূল্যস্ফীতি। শহর ও গ্রামে একই চিত্র মিলেছে।
সার্বিক মূল্যস্ফীতি মাসের ব্যবধানে সামান্য বেড়ে যাওয়ার কারণ খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে উর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতি।
“এখনও কেন বাজার সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম চলছে। এমন পরিস্থিতিতে জনগণের মনে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক তাহলে কী সরকারের কেউ কেউ অন্য কোনো ইস্যুতে বেশি মনোযোগী না কি সরকার পারছে না,” বলেন তিনি।
খাদ্য মূল্যস্ফীতি এখনো ১৩ শতাংশের কাছাকাছি, শহরের চেয়ে গ্রামে এই হার এখনো বেশি।
“এটা একটা জটিল বিষয়। সাপ্লাই চেইনের ভেতরে অনেকগুলো বিষয় জড়িত”, বাজার নিয়ে বলেন তিনি।
আবার বাড়ার পেছনে মূল ভূমিকা রেখেছে খাদ্যপণ্যের উচ্চমূল্য; যা বেড়ে হয়েছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
“দুর্গাপূজা নিয়ে একটা বড় চ্যালেঞ্জ ছিল, সেটা ভালোভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এখন চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে, সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ড্রাস্টিক অ্যাকশনে যাব।”
“নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের অভাব হবে না। আজকে (বুধবার) মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেওয়া হল,” বলেন তিনি।