০৫ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২
শুক্রবার বিকালে ঘাস কাটার জন্য বের হয়েছিলেন নজির। কিন্তু বাড়িতে না ফেরায় পরিবারের লোকজন খোজাঁখুজি করেও তার সন্ধান পায়নি।
বৃহস্পতিবার রাত থেকে পুরো জেলা জুড়ে যে বিদ্যুৎ বিপর্যয় শুরু হয়, তা দুদিন পরেও শতভাগ সংস্কার করা সম্ভব হয়নি।
মন্ত্রণালয় বলছে, এই আন্দোলনের সঙ্গে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘নিবেদিত কর্মকর্তা–কর্মচারীদের’ কোনো সম্পর্ক নেই।
১২০ জন পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হলেও পল্লী বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ লিখিত অভিযোগ না করায় কাউকে আটক করেনি পুলিশ।
”আমাদের যে ঘাটতি রয়েছে তা বরাদ্দ চেয়েছি। মূল গ্রিড থেকে ৪৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যুক্ত হলে আর কোনো সমস্যা থাকবে না,” বলেন পল্লী বিদ্যুতের এক কর্মকর্তা।
ওই যুবক কপার তার চুরি করতে উপকেন্দ্রে প্রবেশ করেছিলেন বলে দাবি কর্তৃপক্ষের।
শতাধিক মিটার তার উদ্ধার করা হয় বলে জানান নরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ-২ এর এনফোর্সমেন্ট কো-অর্ডিনেটর মো. রফিকুল ইসলাম।
“নতুন বিলের কাগজের সঙ্গে আগের কিছু কাগজ ঢুকে গেছে। যারা প্রিন্টের কাজগুলো করে, তারা বুঝতে পারেনি,” বলেন পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তা।