০৭ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২
“মার চিৎকার শুনে দৌড়ে গিয়ে আমি সাপ দেখতে পারি নাই। কিন্তু হাতে চিহ্ন দেখে দ্রুত তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাই।”
সুনীতি মিস্ত্রি নিজ বাড়ি থেকে ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকে মাদার্শী গ্রামে মেয়ের বাড়ি যাচ্ছিলেন।
সেখানে পুষ্পাঞ্জলি টাওয়ার নামের ১১তলা ভবন নির্মাণের প্রস্তুতি চলছিল।
তিনি প্যারালাইসিসের রোগী, স্বাভাবিকভাবে হাঁটাচলা করতে পারেন না।
অইচন বেওয়ার প্রতিবেশী ও নাতি আজিজুল জানান, তার দাদি বার্ধক্যজনিত কারণে চলাচল করতে পারতেন না।
সকালে হঠাৎ দমকা হাওয়া শুরু হলে একটি চাম্বল গাছ ভেঙে নিচে চাপা পড়েন আশ্রাফ আলী।
হাতি জনবসতি এলাকায় আসার খবর ছড়িয়ে পড়লে প্রতিবেশী লোকজনের সঙ্গে তাহেরা বেগমও হাতি দেখতে বের হন।
বৃদ্ধাকে হাত না বেঁধেই রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল বলে জানান চিকিৎসক।