০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে জুলাই আন্দোলনে আহত রোগী এবং কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় হাসপাতালে ব্যাপক ভাংচুর ও ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ইনস্টিটিউটের পরিচালক।
করাচি, লাহোর ও ইসলামাবাদসহ পাকিস্তানের প্রধান প্রধান শহরে অন্তত ১১ টি ঘটনায় লাঠিসোটা হাতে বিক্ষোভকারীরা কেএফসির দোকানে ভাঙচুর চালায়।
হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনায় কারও কাছে যদি সংশ্লিষ্ট কোনো তথ্য থাকে, তা পুলিশকে জানাতে অনুরোধ করা হয়েছে।
রাতে এ ঘটনার পর নগরীর কাস্টমস মোড়ে গাড়ি রেখে সড়ক অবরোধ করেছে ট্রাক ও লরী শ্রমিকরা।
মন্দিরে হামলার ঘটনা নিয়ে সরকারের বক্তব্যের সমালোচনাও করা হয়েছে এ সংগঠনের পক্ষ থেকে।
বনানী থানার ওসি রাসেল সারোয়ার বলেছেন, বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টার পর এই এলাকার যান চলাচল শুরু হয়েছে।
“৩ লাখ যাত্রীকে জিম্মি করে কোনো দাবি আদায়ের চেষ্টা, এটা কোনো শুভ লক্ষণ না,” বলেন তিনি।
ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে অর্জিত ‘অভূতপূর্ব বিজয়’ যেন হাতছাড়া না হয় সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয় উদীচীর সমাবেশে।