০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে অন্তত ৩০ কিলোমিটার এলাকাজুরে যানবাহনের ধীরগতি সৃষ্টি হয়েছে। ধীর গতির কারণে শত শত যানবাহন আটকা পড়েছে। দীর্ঘ সময় পথে বসে থেকে ভোগান্তিতে পড়েছে শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী যাত্রীরা।
রোজার মধ্যে রাজধানীর অনেক সড়কে প্রায় প্রতিদিনই যানজটে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। অফিস সময় ও ইফতারের আগে বিকালে যানজটে ভোগান্তি আরও বাড়ে।
কুমিল্লার দিশাবন্দ এলাকার বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলছিলেন, “সিটি করপোরেশন আর ইপিজেডের পাল্টাপাল্টি দোষারোপের বলি হচ্ছি আমরা।
বিক্ষোভকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উভয় পাশে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
জেলা প্রশাসক বলেন, “আগামী দু-একদিন বৃষ্টি না হলে আমরা এই দুর্যোগ থেকে পরিত্রাণ পাব বলে আশা করছি।”
বন্যায় তিন উপজেলার ১০ ইউনিয়নের ৪৮টি গ্রামের অন্তত ২৮ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন।
তীব্র স্রোতের তোড়ে অনেক জায়গায় সড়ক এমনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে, সেখানে রাস্তার অস্তিত্বই প্রায় বিলীন হয়ে গেছে।
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামের অনেক জায়গা সড়ক যোগযোগ ভেঙে পড়েছে; পাশাপাশি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দেখা দিয়েছে খানাখন্দ।