০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২
এই বিধির ফলে অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি, ছুটি, পদোন্নতি ও শৃঙ্খলা আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলে যায়।
বিচার বিভাগের ওপর সুপ্রিম কোর্টের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে এর বিকল্প নেই বলে মনে করে জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।
“নিম্ন আদালতকে সম্পূর্ণভাবে সুপ্রিম কোর্টের অধীনে ন্যস্ত করা, এবং সুপ্রিম কোর্ট ও নিম্ন আদালতের বিচারক নিয়োগ করার প্রক্রিয়া কীভাবে হবে তার নীতিমালা ঠিক করা জরুরি।”
“রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত ওই দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের সরাসরি হস্তক্ষেপ দেখা যায়, যা বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে খর্ব করে,” বলা হয়েছে আবেদনে।