০৭ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২
“তারা দুই-তিনটা মাস ট্রমার মধ্য দিয়ে দিয়ে গেছে…কিন্তু তাদের মানসিক চাপ নিরসনে আমরা কোনো ব্যবস্থা নিইনি,” বলছেন মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হেলাল।
এক ছাত্রের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ও পাশের সোহরাওয়ার্দী কলেজে রোববার ব্যাপক ভাঙচুর চালান যাত্রাবাড়ীর মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ শিক্ষার্থীরা। এর প্রতিবাদে পরদিন সোমবার মোল্লা কলেজ আক্রমণ চালান সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাদের দুই ঘণ্টার তাণ্ডবে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় মোল্লা কলেজ।
ঢাকার যাত্রাবাড়ীর মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে সোমবার হামলা চালান সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও কবি নজরুল কলেজের শিক্ষার্থীরা। সেখানে মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ওই দুই কলেজের অনেক শিক্ষার্থী আহতও হন। ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল ইনস্টিটিউট হাসপাতালে তারা চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এ ঘটনায় মঙ্গলবারই মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
সোমবার বেলা ১২টা থেকে ঢাকার মাতুয়াইলের ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে দুই ঘণ্টা সংঘর্ষ হয় সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীদের। মোল্লা কলেজে চলে ভাঙচুর, লুটপাট, আহত হয় শতাধিক মানুষ।
ঢাকার মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষের পর লুটপাট চলে মোল্লা কলেজে।
ঢাকার মাতুয়াইলের মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থীরা।
“ওরা বলাবলি করতেছিল আমরা ছত্রভঙ্গ হয়ে গেলে ওরা আবার হামলা করবে, আগুন দেবে। কলেজ শিক্ষার্থীরা এত সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কীভাবে চালায়,” বলছিলেন সোহরাওয়ার্দী কলেজের এক শিক্ষার্থী।