০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
অতীতে পৃথিবীতে আকস্মিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণ ছিল এসব মহাজাগতিক বিস্ফোরণ বিশেষ করে সুপারনোভা এবং ভবিষ্যতেও এমনটি আবার ঘটতে পারে।
সৌরজগতের অন্যতম রহস্যময় গ্রহ ইউরেনাসকে বোঝার ক্ষেত্রে এটি বড় ধরনের অগ্রগতি বলে দাবি করেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
এ বিশেষ ধরনের বামন জোড়াটি এক ঘনিষ্ঠ কক্ষপথে আবদ্ধ রয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত এরা একে অপরের সঙ্গে সংঘর্ষ করবে, যার ফলে তৈরি হবে ‘টাইপ ১ এ’ সুপারনোভা।
এ উল্কাপিণ্ডটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়েছিল সাড়ে তিনশ কোটি বছর আগে। এর আগে জানা বিজ্ঞানীদের প্রাচীনতম গর্তটি ছিল দুইশো ২০ কোটি বছরের পুরানো।
নিজের বেশিরভাগ সময় মহাবিশ্বের গভীরে অনুসন্ধান করে ব্যয় করে জেমস ওয়েব। ফলে গ্রহাণুটির গঠন বোঝা ও এ নিয়ে আরও মৌলিক কিছু প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে টেলিস্কোপটি।
টাইটানের বায়ুমণ্ডলে ৯৫ শতাংশই নাইট্রোজেন আর বাকি পাঁচ শতাংশ মিথেন দিয়ে গঠিত। পৃথিবীর চেয়ে এর বায়ুমণ্ডল প্রায় দেড় গুণ ঘন।
আরেকটি দৃষ্টিনন্দন চাঁদ হল শনি গ্রহের টাইটান। এর অনন্যতার কারণ হচ্ছে, এতে নদী, হ্রদ ও সমুদ্র সবই রয়েছে, যা পানির নয়, বরং তরল মিথেন ও ইথেনের।
উচ্চশক্তির এসব সুপারফ্লেয়ার নিয়ে এখন পর্যন্ত গবেষকদের সবচেয়ে সংবেদনশীল ও বিশদ তথ্যপ্রমাণ দিয়েছে এই গবেষণা।