০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
এখনও পর্যন্ত তৈরি সবচেয়ে শক্তিশালী রকেট হচ্ছে স্টারশিপ। স্পেসএক্স আশা করছে, একদিন মানুষকে চাঁদ ও মঙ্গলে নিয়ে যাবে স্টারশিপ রকেট।
নাসা এখনও মহাকাশ গবেষণা ও অর্থ ব্যয় করে চলেছে, সেখানে স্পেসএক্স আয় করছে সাশ্রয়ী রকেট উৎক্ষেপণ ও স্যাটেলাইট পরিষেবার বাড়তি চাহিদা থেকে।
স্পেসএক্সের মঙ্গলযাত্রার রকেট স্টারশিপ সফলভাবে মহাকাশে যেতে পারলেও ফেরার পথে বিস্ফোরিত হয়েছে। সেই ধ্বংসাবশেষ পড়েছে ভারত মহাসাগরে। এটি ছিল স্টারশিপের নবম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ।
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের সময় তীব্র তাপে রকেটটি ধ্বংস হয়ে যায়। এর ধ্বংসাবশেষ, জনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে অনেক দূরে, ভারত মহাসাগরে গিয়ে পড়েছে।
গত বছর টেক্সাসের বোকা চিকায় স্পেসএক্সের স্টারশিপ রকেট উৎক্ষেপণের সময় ঘটা এক বিস্ফোরণ ধ্বংস করে দিয়েছিল প্লোভার শোরবার্ড পাখির বাসা ও ডিম।
১২৩ মিটার উচ্চতার সবচেয়ে বড় রকেট স্টারশিপ মঙ্গল গ্রহে মানবঘাঁটি স্থাপনে মাস্কের উচ্চাভিলাসী কাঙ্ক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
স্পেসএক্স-এর স্টারশিপ রকেট পরীক্ষার অষ্টম মিশন এটি। টানা দ্বিতীয়বারের মতো উৎক্ষেপণের সময় বিস্ফোরিত হলো রকেটটি।
রকেটটি নিয়ে তদন্ত চললেও স্পেসএক্সকে নিজেদের স্টারশিপ মিশন পরিচালনা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে মার্কিন ‘ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ বা এফএএ।