০৪ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২
“আমাদের সবকিছুতেই যেন ইচ্ছাকৃতভাবে ঢিলেমি দেওয়া হচ্ছে,” বলেন শিক্ষার্থী জাফরিন।
“প্রথম দিকে আমরা সফট কর্মসূচি দেব। কাজ না হলে পরে কঠোর কর্মসূচি, এমনকি ব্লকেডের ঘোষণাও আসতে পারে,” বলেন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি নাইম হাওলাদার।
“মন্ত্রণালয় যেসব আশ্বাস দিয়েছে তা বাস্তবায়নে কার্যকর অগ্রগতি না দেখলে আগামী সপ্তাহে আমরা আবার আন্দোলনে নামব।”
কমলাপুরের স্টেশন মাস্টার মো. আনোয়ার হোসেন পৌনে ৬টা পর্যন্ত ছয়টি ট্রেন আটকে থাকার তথ্য দিয়েছেন। এছাড়া কয়েকটি ট্রেন ঢাকায় ঢুকতে পারেনি।
কলেজের সামনের সড়কেও চলছে অবরোধ।
বিকালে কোথায় তারা অবরোধ করবেন তা স্পষ্ট নয়।
তিতুমীর বিশ্ববিদ্যালয় কমিশন গঠন প্রক্রিয়া ‘বাধাগ্রস্ত করার দায়ভার মাথায় নিয়ে’ আইন উপদেষ্টার ‘প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার’ দাবি তুলেছেন শিক্ষার্থীরা।
অবরোধকারীদের সামাল দিতে পুলিশের নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে সমালোচনামুখর হয়েছে নগরবাসী। সামাজিক মাধ্যমে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অনেকে।