০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২
মন্ত্রণালয় বলেছে, এজেন্সির অবহেলার কারণে কারো হজযাত্রায় অনিশ্চয়তা দেখা দিলে তার দায় সংশ্লিষ্ট লিড এজেন্সিকেই নিতে হবে।
এজেন্সিটির লাইসেন্স স্থগিত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ধর্ম মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মঞ্জুরুল হক।
সভায় নিরবচ্ছিন্ন আর্থিক সমাধানে গুরুত্ব এবং হাজীদের সামগ্রিক সেবা আরও উন্নত করার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়।
১৪ ফেব্রুয়ারির পর আর সময় বাড়ানো হবে না বলে সতর্ক করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা।
এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম ১০০ জন হজযাত্রীর কোটা ঠিক করে দেওয়ার দাবি জানিয়ে গেল মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করেছিল হজ এজেন্সিজ অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব)।
এ সংগঠনের দাবি, একই এজেন্সির মাধ্যমে বেশি সংখ্যক হজযাত্রী পাঠালে কাঙ্ক্ষিত সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হয় না, বরং হজ ব্যবস্থাপনায় বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে।
হাবের আগের কমিটি বহাল করে তাদের দায়িত্ব চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে হাই কোর্টের রায়ে।
সভায় ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হজ্জ) মো. মতিউল ইসলামসহ আরো অনেকে।