০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
বিশাল এলাকাজুড়ে লেক আর তার চারপাশ ঘিরে মসৃণ সড়ক, চওড়া ফুটপাত, সড়কের পাশে গাছগাছালি, লেকের ওপর বোটের চলাচল- সবমিলিয়ে হাতিরঝিল হয়ে উঠেছিল নগরের বাসিন্দাদের একটু দম নেয়ার জায়গা। কিন্তু রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সঠিক তদারকির অভাবে জৌলুস হারাচ্ছে ‘ঢাকার ফুসফুস’ খ্যাত হাতিরঝিল। নানা অসংগতি নিয়ে দর্শনার্থী ও পথচারীদের অসন্তোষও বাড়ছে।
“কে বা কারা গুলি করেছে এবং কেন ঘটনাটি ঘটেছে- এটা নিয়ে কাজ করছি,” বলেন পরিদর্শক সাজ্জাদ।
“নৌকায় ঘুরার ব্যবস্থাটা ভালো লাগছে। বাচ্চা খুবই খুশি হইছে, ছবি-টবি তুললাম। দেখি আরও কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরি করি।”
“প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছিলেন, গাড়িটি ঢালু বেয়ে উপরে উঠতে পারছিল না; এর মধ্যেই বিকট শব্দ হয়ে গাড়িটিতে আগুন ধরে যায়,” বলেন এসআই জামাদুল।
গত ১৬ জানুয়ারি দক্ষিণখান থেকে একটি প্রাইভেটকারে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় মেয়েটিকে।
রাজধানীর হাতিরঝিলে লেকপাড়ে সবজির ক্ষেত করছে স্থানীয় নিন্মআয়ের কিছু মানুষ। সেখানে লাল শাক, পালং শাক, টমেটোসহ চাষ হচ্ছে নানা সবজি।
র্যাম্পটি হাতিরঝিল, পান্থকুঞ্জ পার্ক, কাঁঠালবাগান, কাঁটাবন, নীলক্ষেত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটের পরিবহনসহ সামগ্রিক পরিবেশকে সংকটে ফেলবে বলে মনে করে নগর পরিকল্পনাবিদদের সংগঠনটি।
তাদের একজন ছিলেন পোশাককর্মী, অন্যজন ক্যাটারিং কোম্পানিতে কাজ করতেন।