Published : 01 Jun 2025, 10:35 AM
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিলের যে রায় হাই কোর্ট দিয়েছিল, এক যুগ পর তা বাতিল করে দিয়েছে আপিল বিভাগ।
সর্বোচ্চ আদালত বলেছে, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে এখন নির্বাচন কমিশন জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীকের বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে।
হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে জামায়াতে ইসলামীর আপিল শুনানি করে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের চার বিচারকের বেঞ্চ রোববার এ রায় দেয়।
চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক বাস্তবতায় সর্বোচ্চ আদালতের এই সিদ্ধান্ত এল।
আর এর মধ্য দিয়ে দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা নিয়ে আগামী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পথ খুলল ২০০১-০৬ মেয়াদে বিএনপির সঙ্গে সরকারে থাকা জামায়াতে ইসলামীর সামনে।
রায়ের পর এক ফেইসবুক পোস্টে শুকরিয়া জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। নির্বাচন কমিশন যেন দ্রুত নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়, সেজন্য আল্লাহর ‘সাহায্য’ চেয়েছেন তিনি।
এ মামলায় জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এহসান আব্দুল্লাহ সিদ্দিক ও মোহাম্মদ শিশির মনির। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) পক্ষে ছিলেন তৌহিদুল ইসলাম।
রায়ের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে শিশির মনির বলেন, “দীর্ঘ এক যুগের বেশি সময়ের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান হল। বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী আজকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের মাধ্যমে তার নিবন্ধন ফিরে পেল।”
এক নজরে জামায়াতে ইসলামী
জামায়াতে ইসলামীর সূচনা হয় উপমহাদেশের ধর্মীয় রাজনীতিক আবুল আলা মওদুদীর নেতৃত্বে ১৯৪১ সালের ২৬ অগাস্ট, তখন এর নাম ছিল জামায়াতে ইসলামী হিন্দ।
১৯৭১ সালের পর স্বাধীন বাংলাদেশে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকায় জামায়াতও এর আওতায় পড়ে। বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার পর জিয়াউর রহমানের আমলে রাজনীতিতে ফেরার সুযোগ পায় জামায়াত।
সামরিক শাসক এরশাদ সরকারের পতনের পর ১৯৯১ সালের জাতীয় নির্বাচনে জামায়াত ১৮টি আসন পায় এবং সরকার গঠনে বিএনপিকে সমর্থন দেয়। এরপর ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে আসন কমে তিনটি হলেও ২০০১ সালের নির্বাচনে জামায়াত পায় ১৭ আসন। চারদলীয় জোট সরকারের মন্ত্রিসভাতেও জায়গা পান জামায়াতের শীর্ষ দুই নেতা।
সর্বশেষ ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলীয় প্রতীকে অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিল জামায়াত। সেবার তারা দুটি আসন পায়।
ওই নির্বাচনে জিতে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারের উদ্যোগ নেওয়া হয়। জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তার করে সেই আদালতে বিচারের মুখোমুখি করা হয়।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনের ষড়যন্ত্র, পরিকল্পনা, উসকানি, হত্যাকাণ্ডে সায় ও সহযোগিতা দেওয়ার অভিযোগে জামায়াতে ইসলামীর তখনকার আমির গোলাম আযমকে টানা ৯০ বছর অথবা আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়া হয় ট্রাইব্যুনালে। আপিল নিষ্পত্তির আগে কারাগারেই তার মৃত্যু হয়।
এছাড়া যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে দলটির পাঁচ শীর্ষ নেতার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় আওয়ামী লীগের সময়ে।
এক রিট মামলার রায়ে ২০১৩ সালে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করে হাই কোর্ট। ফলে দলটির নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পথ বন্ধ হয়ে যায়।
এর বিরুদ্ধে আপিল করেও সে সময় নিজেদের পক্ষে রায় পায়নি জামায়াত। ক্ষমতার পালাবদলের পর আপিল বিভাগ সিদ্ধান্ত পাল্টানোয় এখন আবার দাঁড়িপাল্লা প্রতীক নিয়ে ভোটের রাজনীতির করার সুযোগ তৈরি হল দলটির সামনে।
বাতিল হয়েছিল যেভাবে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে প্রথমবারের মতো রাজনৈতিক দলগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় আনে নির্বাচন কমিশন।
সে সময় ৩৮টি দলের সঙ্গে সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী জামায়াতে ইসলামীও দাঁড়িপাল্লা প্রতীকে নিবন্ধিত হয়। আইন অনুযায়ী শুধু নিবন্ধিত দলগুলোই নির্বাচনে অংশ নিতে দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর জামায়াতকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে ২০০৯ সালের জানুয়ারি হাই কোর্টে একটি রিট আবেদন করেন তরীকত ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, জাকের পার্টির মহাসচিব মুন্সি আবদুল লতিফ, সম্মিলিত ইসলামী জোটের প্রেসিডেন্ট মাওলানা জিয়াউল হাসানসহ ২৫ জন।
তাতে বলা হয়, চার কারণে জামায়াত রাজনৈতিক দল হিসাবে নিবন্ধন পেতে পারে না।
প্রথমত, জামায়াত নীতিগতভাবে জনগণকে সব ক্ষমতার উৎস বলে মনে করে না। সেইসঙ্গে আইন প্রণয়নে জনপ্রতিনিধিদের নিরঙ্কুশ ক্ষমতাকেও স্বীকার করে না।
দ্বিতীয়ত, গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশ অনুসারে কোনো সাম্প্রদায়িক দল নিবন্ধন পেতে পারে না। অথচ কাজে কর্মে ও বিশ্বাসে জামায়াত একটি সাম্প্রদায়িক দল।
তৃতীয়ত, নিবন্ধন পাওয়া রাজনৈতিক দল ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গের কোনো বৈষম্য করতে পারবে না। কিন্তু জামায়াতের শীর্ষপদে কখনো কোনো নারী বা অমুসলিম যেতে পারবে না।
চতুর্থত, কোনো দলের বিদেশে কোনো শাখা থাকতে পারবে না। অথচ জামায়াত বিদেশের একটি সংগঠনের শাখা। তারা স্বীকারই করে- তাদের জন্ম ভারতে, বিশ্বজুড়ে তাদের শাখা রয়েছে।
ওই রিটের প্রেক্ষিতে ২০০৯ সালের ২৭ জানুয়ারি হাই কোর্ট একটি রুল জারি করে। রাজনৈতিক দল হিসাবে নির্বাচন কমিশনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভূত এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০বি (১)(বি)(২) ও ৯০(সি) অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চাওয়া হয় ওই রুলে।
এরই মধ্যে নিবন্ধন বাঁচাতে দলীয় গঠনতন্ত্রে ব্যাপক সংশোধন আনে জামায়াত। গঠনতন্ত্র থেকে ‘আল্লাহ প্রদত্ত ও রসুল প্রদর্শিত’ ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থার কথা বাদ দিয়ে ‘গণতান্ত্রিক’ রাষ্ট্রব্যবস্থার কথা বলা হয়।
রুলের ওপর শুনানি শেষে ২০১৩ সালের ১ অগাস্ট বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি কাজী রেজা-উল হকের বেঞ্চ রায় দেয়। সংবিধানের সঙ্গে গঠনতন্ত্র ‘সাংঘর্ষিক হওয়ার; কারণ দেখিয়ে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করা হয় ওই রায়ে।
ওই রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে জামায়াতের করা আবেদন ওই বছরের ৫ অগাস্ট খারিজ করে দেয় আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত।
এদিকে ২০১৬ সালের ১২ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ‘দাঁড়িপাল্লা’ ন্যায় বিচারের প্রতীক হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের মনোগ্রামে ব্যবহৃত হবে এবং কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও দলের প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না।
ওই সিদ্ধান্ত ইসি সচিবালয়ে পাঠানোর পর নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা ২০০৮ এর বিধি ৯ এর উপবিধি (১) এর ৩২ নম্বর ক্রমিক থেকে ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীক বাতিল করার প্রস্তাব কমিশন সভায় অনুমোদিত হয়। তারপর আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত নিয়ে জামায়াতের জন্য বরাদ্দ মার্কা দাঁড়িপাল্লা নির্বাচনি প্রতীকের তালিকা থেকে বাদ দিয়ে ২০১৭ সালের ৮ মার্চ গেজেট জারি করে ইসি।
হাই কোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হওয়ার পর ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিলের প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন। তাতে এ দলটির দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলে জামায়াতে ইসলামী আপিল করে। শুনানিতে জামায়াতের মূল আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর তৎকালীন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে ছয় বিচারকের আপিল বেঞ্চ ওই আপিল খারিজ করে দেয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর পরিবর্তনের হাওয়ায় সেই আপিল পুনরুজ্জীবনের আবেদন করা হয় জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে। তাতে সম্মতি দিয়ে গতবছর ২৪ অগাস্ট আপিলটি পুনরুজ্জীবিত করার আদেশ দেয় সর্বোচ্চ আদালত।
জামায়াতের কৌঁসুলি শিশির মনিরের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত মে মাসে আপিল বিভাগে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। শুনানিতে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক বরাদ্দের বিষয়েও আদালতের পর্যবেক্ষণ চাওয়া হয়।
সেই পথ ধরেই রোববার হাই কোর্টের রায় বাতিলের সিদ্ধান্ত দিল সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য বিষয়টি এখন পাঠানো হবে নির্বাচন কমিশনে।
আদালতে নিবন্ধন অবৈধ ঘোষিত হওয়ায় জামায়াত দশম এবং একাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার যোগ্য বিবেচিত হয়নি। পাশাপাশি স্থানীয় সরকারের কোনো নির্বাচনেও দলীয়ভাবে অংশ নিতে পারেননি জামায়াত নেতারা। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জামায়াত নেতারা বিভিন্ন নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন।
বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সহিংসতার অভিযোগে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর জাময়াতের আবেদনে সেই নিষেধাজ্ঞাও তুলে নেওয়া হয়।
‘অংশগ্রহণমূলক সংসদ প্রাপ্তি নিশ্চিত হল’
জামায়াতের আইনজীবী শিশির মনির বলেন, “দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময়ের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান হলো। বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী আজকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের মাধ্যমে তার নিবন্ধন ফিরে পেল।
“পলিটিক্যালি মোটিভেটেড পিআইএল বা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে দায়েরকৃত মামলার মাধ্যমে জামায়াতের নিবন্ধন কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। আজকের এই রায়ের মাধ্যমে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক এবং অংশগ্রহণমূলক সংসদ প্রাপ্তি নিশ্চিত হলো।”
তিনি বলেন, “আমরা আশা করি, এই রায়ের পরে বাংলাদেশে সঠিক নির্বাচনের মাধ্যমে প্রাণবন্ত সংসদ গঠিত হবে। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণি নির্বিশেষে সকলেই তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী ভোটাধিকার প্রয়োগ করে জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবৃন্দকে বেছে নেবেন- এটা আমরা প্রত্যাশা করি।
“এবং আমরা এটাও প্রত্যাশা করি, বাংলাদেশের আগামী সংসদে ইন্টারেস্টিং এবং কনস্ট্রাকটিভ বিতর্ক হবে, যার মাধ্যমে ডেমোক্রেসি একটি স্থায়ী রূপ লাভ করবে।”
ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল শিশির মনির বলেন, “আজকে মাননীয় আপিল বিভাগ- হাই কোর্টের যে রায় ছিল, এই রায়কে বাতিল ঘোষণা করেছেন এবং ইলেকশন কমিশনকে নির্দেশনা দিয়েছেন- বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রেজিস্ট্রেশন এবং অন্য যেসকল ইস্যু ইলেকশনের সামনে আছে বা আসবে, সেগুলো যেন দ্রুতই নিষ্পত্তি করেন।
“এরই মাধ্যমে আজকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী তার নিবন্ধন ফিরে পেল এবং প্রতীকের ব্যাপারটিও ইলেকশন কমিশনের কাছে রেফার করা হলো- আদার ইস্যু হিসাবে। এইজন্য আমরা মামলার শর্ট অর্ডার চেয়েছি, আমরা আশা করি- আগামীকালকের মধ্যেই মামলার সংক্ষিপ্ত আদেশ আমরা হাতে পাব।
“এই সংক্ষিপ্ত আদেশ আমরা ইলেকশন কমিশনের কাছে অ্যাপ্রোচ করব, বাকিটা ইলেকশন কমিশন আইন অনুযায়ী অতি দ্রুত জামায়াতের নিবন্ধন এবং জামায়াতের প্রতীক বুঝিয়ে দেবেন- এইটা আমরা প্রত্যাশা করি।”
এক প্রশ্নের জবাবে আইনজীবী শিশির মনির বলেন, “আজকে যে ডাইরেকশন দিয়েছেন আপিল বিভাগ, সেই ডাইরেকশনে বলেছেন- জামায়াতের রেজিস্ট্রেশন এবং অন্য কোনো ইস্যু যদি ইলেকশন কমিশনের সামনে থাকে, তাহলে যেন ইলেকশন কমিশন এটা ডিসপোজ করে।
“এই অন্য কোনো ইস্যু বলতে আমরা বোঝাচ্ছি- এটি হলো প্রতীক সংক্রান্ত ইস্যু। আমরা আশা করি, ইলেকশন কমিশন নিবন্ধনের ইস্যুও নিষ্পত্তি করবেন, একইসাথে অন্য ইস্যু হিসাবে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের ব্যাপারটিও নিষ্পত্তি করবেন।”
পুরনো খবর
নিবন্ধন অবৈধ, নির্বাচনে ‘অযোগ্য’ জামায়াত
জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের গেজেট এলো ৫ বছর পর
নিবন্ধন বাতিলের রায় বহাল, নির্বাচনে অযোগ্যই থাকল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার পথে এক ধাপ এগোল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিলের রায় ১ জুন