Published : 06 Apr 2019, 01:19 PM
প্রতীকী ছবি
নিহত ভানু লাল চন্দ্র (৩৫) আশুগঞ্জের তালশহর এলাকার হরিচরণ দাশের ছেলে। তালশহর ইউনিয়ন পরিষদে গ্রাম পুলিশের চাকরি করতেন তিনি।
তালশহর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবু সামা মিয়ার ছেলে আমির হোসেন বলেন, সকালে চেয়ারম্যানের প্রাইভেট কারে তেল ভরার জন্য চালকের সঙ্গে ভানু লালকে পাঠানো হয়।
“গাড়িটি তালশহর-বাহাদুরপুর সড়ক হয়ে আশুগঞ্জ যাচ্ছিল। তালশহর থেকে কিছুদূর যাওয়ার পর কয়েকজন গাড়িটি লক্ষ করে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে পালিয়ে যায়। এ সময় একটি গুলি ভানু লালের মাথায় বিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান “
আমির হোসেনের অভিযোগ, “নির্বাচনের বিরোধ নিয়ে আগে থেকেই আমাদের হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। এরই জেরে আমাদের গুলি করা হয়েছে। ভানু লাল হামলাকারীকে চিনে ফেলার কারণেই তাকে হত্যা করা হয়েছে।”
এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে আটক করতে পারেনি।
ওসি মাসুদ বলেন, “বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা হচ্ছে। এ ঘটনায় জড়িত কেউ ছাড় পাবে না।”
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।