০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নিতে ১৪ দিন আগে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নোটিস দেওয়া হয়, বলেন জেলা প্রশাসকের নির্বাহী হাকিম।
“দূষণ ও দখলের কারণে খালের পানি প্রবাহ পুরোপুরি বন্ধ ছিল।”
কর্তৃপক্ষ জানায়, এর আগে নোটিস প্রদান করা হলেও কেউ অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেয়নি।
নতুন করে যেন আর দোকান না বসানো হয়, সে বিষয়ে সতর্ক করেছে প্রশাসন।
রেলের জমিতে যত অবৈধ স্থাপনা আছে, পর্যায়ক্রমে সব উচ্ছেদ করা হবে, বলেন লালমনিরহাট রেলওয়ে বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা।
নোটিশ দেয়ার পরও আমলে না নেয়ায় বুধবার গোপালগঞ্জের নির্বাহী মেজিস্ট্রেটের পরিচালনায় উচ্ছেদ করা হয় মধুমতি নদীর তীরের ৫০ অবৈধ স্থাপনা।
১৪ ডিসেম্বর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে ‘মধুমতির ভাঙন ঠেকানোর প্রকল্পে বাধা ৫০ অবৈধ স্থাপনা, পুনর্বাসনের দাবি’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়।
স্থাপনা, সড়ক ও বাজার রক্ষায় প্রায় পাঁচ কোটি টাকা ব্যয়ে স্থায়ী প্রতিরক্ষা প্রকল্প গ্রহণ করেছে সরকার।