০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
কেউ হতাশা প্রকাশ করছেন, কেউ বলছেন ‘শুধুই নিয়মরক্ষার আয়োজন’। সংকটের অর্থনীতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের বাজেট কতটুকু আশার আলো দেখাতে পারবে, ঘুরেফিরে আসছে সেই প্রশ্ন।
এবারের বাজেটের শিরোনাম ‘বৈষম্যহীন ও টেকসই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ার প্রত্যয়’।
“সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হচ্ছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ আর এটি নিয়ন্ত্রণে না আসা পর্যন্ত সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি ও রাজস্ব নীতি অব্যাহত থাকবে।”
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, “প্রবৃদ্ধি-কেন্দ্রিক ধারণা থেকে সরে এসে আমরা চেষ্টা করেছি সামগ্রিক উন্নয়নের ধারণায় জোর দিতে।”
অর্থ উপদেষ্টার ভাষ্যে, একটি টেকসই ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কিছুটা সংস্কারভিত্তিক এই বাজেটে উন্নয়নের সুফল সকলের কাছে পৌঁছে দিতে পরিকল্পনা থাকছে ।
“আমরা বলছি না যে অবস্থা একেবারে ভালো। তবে এতটা খারাপও নয় যে আইসিইউতে বাংলাদেশ। এই সরকার যদি দায়িত্ব না নিত, তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হতো।”
“কেউ বলেন এসব খাতে কর ছাড় করুন, আবার কেউ বলেন এসব খাতে কর বাড়িয়ে দিন,” বলেন তিনি।
গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, আইএমএফের কিস্তিসহ উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে প্রায় সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলার জুনের মধ্যে হাতে পেতে পারে বাংলাদেশ।