০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
এএমএম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের সপ্তম সভা অনুষ্ঠিত হয় বৃহস্পতিবার। আগামী নির্বাচনের সংসদীয় আসনের সীমানা, রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি নিয়ে আলোচনা হয় সভায়।
প্রচারের ক্ষেত্রে কিছু বিধিনিষেধ আরোপ, সোশাল মিডিয়া তদারকিসহ একগুচ্ছ প্রস্তাব রয়েছে খসড়া আচরণবিধিতে।
রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধিমালা এবং ভোটকেন্দ্র স্থাপন ও ব্যবস্থাপনা নীতিমালা রয়েছে সভার আলোচ্যসূচিতে।
“আমরা নিরপেক্ষ মনোভাব থেকে একটা সুষ্ঠু নির্বাচন বদ্ধপরিকর,” বলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক বিদিশা।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) প্রার্থীর যোগ্যতা-অযোগ্যতায় নতুন দফা, হলফনামায় ভুল তথ্য দেওয়া, মনোনয়নপত্র জমার সময় নির্ধারণ, প্রচারণার সময় নির্ধারণ, দল নিবন্ধন বিধিসহ ছোটখাটো সংযোজনের প্রস্তাব নিয়ে পর্যালোচনা চলছে।
নির্বাচনি প্রচারে সব প্রার্থীর সমান সুযোগ নিশ্চিতে নতুন আচরণবিধি করছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনি ব্যয় যথাসম্ভব ন্যূনতম রেখে এবং সুশৃঙ্খলভাবে প্রচারণার সুযোগ থাকবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার।
“সীমানা নির্ধারণ সংক্রান্ত সংশোধন প্রস্তাব সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে; এখনও অনুমোদন পাওয়া যায়নি,” বলেন তিনি।
আমাদের যে শুদ্ধাচার নীতিমালাটি আছে, সেটি প্রায় ১২ বছর হয়ে গেছে। এটি এখন আমরা আপডেট করার চিন্তা-ভাবনা করছি”, বলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।