০৭ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২
“আসামির হাতে হাতকড়া ছিল। সে ধাতব কিছু দিয়ে হাতকড়া লুজ করে কৌশলে খুলে ফেলে। পরে পুলিশ কনস্টেবলকে হাতে আঘাত করে পালিয়ে যায়।
অন্য আসামিদের সঙ্গে তাদের প্রিজন ভ্যানে তুলতে হাজতখানা থেকে বের করা হলে কৌশলে সটকে পড়েন।
মামলার বাদীর অভিযোগ, “টাকার বিনিময়ে আসামি হৃদয়কে পালাতে সহায়তা করেছে পুলিশ। এখন তারা এটিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করছে।”
রিমান্ড শুনানি শেষে তাকে আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়েছিল।