০৭ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২
গতবছর ২৭ অগাস্ট গঠিত কমিশন এ পর্যন্ত দুটি অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
“গুম কমিশনের তদন্ত ও নিরাপত্তা বাহিনীর তদন্ত অনুযায়ী, আমরা জেনেছি আয়নাঘরের সংখ্যা কয়েক শ। মে বি ৭০০-৮০০।”
আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিরোধী মতের বহু মানুষকে তুলে নিয়ে বিচার বহির্ভূতভাবে অজ্ঞাত স্থানে আটক রাখার অভিযোগ ওঠে, সেইসব বন্দিশালার প্রতীকী নাম রাখা হয়েছে ‘আয়নাঘর’।
“দেশে আয়নাঘরের মত দৃষ্টান্ত হতে দেওয়া সবার অপরাধ।“
প্রধান উপদেষ্টাকে ঢাকার আগারগাঁওয়ের একটি নির্যাতনকেন্দ্রে ব্যবহৃত একটি বৈদ্যুতিক চেয়ার দেখানো হয়। একজন গুমের শিকার ব্যক্তি কচুক্ষেত এলাকায় প্রধান উপদেষ্টাকে নির্যাতন সেলের দেয়াল দেখান।
সাড়ে পাঁচ পাতার প্রতিবেদনে গুমের শিকার ব্যক্তিদের নানান দূর্দশার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।