০৪ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২
সিরিয়ায় বাশার-আল আসাদের পতনের পর বিপুল সংখ্যক শরণার্থী নিজ দেশে ফেরার পরও গত বছরের তুলনায় এ বছরের এপ্রিলের শেষে বাস্তুচ্যুতের সংখ্যা ২০ লাখের বেশি বেড়েছে।
মানবিক সহায়তা কমায় ঝুঁকি নেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে, বলছে ইউএনএইচসিআর।
বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া ৮ লাখ রোহিঙ্গার মধ্যে ১ লাখ ৮০ হাজারকে ফেরত নেয়ার যোগ্য বলছে মিয়ানমার। প্রধান উপদেষ্টার হাই রিপ্রেজেন্টেটিভকে জানিয়েছেন মিয়ানমারের উপপ্রধানমন্ত্রী।
রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করতে বেশ কার্যকরী হবে ইউএনএইচসিআর এর ডেটাবেজ।
“ইতোমধ্যে এ সিদ্ধান্তটি চূড়ান্ত হয়েছে যে এটা নির্বাচন কমিশনে থাকবে।”
ইউএনএইচসিআরের প্রধান ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডিও রোহিঙ্গাদের বিষয়টি আবারও বিশ্বমঞ্চে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে জোর দিয়েছেন।
“রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে সরকার সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে এবং আমরা ওই সম্মেলনকে সমর্থন দিব,” বলেন তিনি।
আশ্রয় শিবিরে থাকা রোহিঙ্গাদের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আরো বেশি কিছু করা উচিত বলে মন্তব্য করেন ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি।