০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
“গত দুই দশকে বিদ্যালয়ে ভর্তির হার বাড়ায় কিছু উন্নতি হয়েছে, তবে বাংলাদেশ এখনো ২০২৫ সালের মধ্যে শিশুশ্রম নির্মূলের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সঠিক গতিতে নেই। ”
“এদের কাজে ফেরাটা নির্ভর করবে নতুন অর্থায়ন পাওয়ার ওপর,” বলছে ইউনিসেফ।
আশ্রয়শিবিরে সাড়ে চার হাজারের অধিক শিক্ষাকেন্দ্র চালু আছে, যেখানে প্রায় দুই লাখ ৩০ হাজার শিশু পড়াশোনা করে।
“ইউনিসেফ অন্যান্য কিছু তহবিল আকৃষ্ট করতেও সক্ষম হয়েছে, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে এগুলো পেতে বিলম্ব হবে,” বলছেন রানা ফ্লাওয়ার্স।
গ্যাভি, ইউনিসেফ ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, বাংলাদেশে ৪ লাখের মত শিশু ঠিকমত সব টিকা পায়নি এবং ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায়নি।
তহবিলে কাটছাঁট হলে স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোর সেবা দেওয়ার সক্ষমতা ও স্বাস্থ্যকর্মীর সংখ্যা কমবে এবং অত্যাবশ্যক সরবরাহ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হবে, বলছে ইউনিসেফ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও ইউএনএফপিএ
নবজাতকের মৃত্যু ও মৃত সন্তান প্রসবের কারণ হিসেবে ঘরে জন্ম, দক্ষ সেবাদাতা বা ধাত্রীর ঘাটতি, আকারে ছোট ও অসুস্থ নবজাতকের জন্য পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য সেবার সুযোগ না থাকার কথা বলা হয়েছে।
ইউনিসেফ বলছে, বাংলাদেশে সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে সহায়তার লক্ষ্যে সরকার, বিচার বিভাগ, সুশীল সমাজ ও তরুণদের সঙ্গে কাজ করতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।