০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
মাঝে মার্চে প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা বাড়লেও পরের মাস এপ্রিলে তা আবার কমে যায়।
“ব্যবসা সম্প্রসারণ কম হওয়ায় ব্যবসায়ীদের ব্যাংক ঋণ নেওয়ার দরকার কম পড়ছে,” বলেন সৈয়দ মাহবুবুর রহমান।
“কস্ট অব ডুয়িং বিজনেসকে বিবেচনায় রেখে ব্যবসা করতে হয়। কেউ লোকসান দিয়ে ব্যবসা করতে চান না। তাই বর্তমানে ব্যাংক ঋণের প্রবৃদ্ধি কমেছে।”
কোভিড মহামারীর সময়ের চেয়েও প্রবৃদ্ধি কমে গেছে।
“আমাদের ৫০০ বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে মাত্র ৪০ বিলিয়ন ডলারের রাজস্ব আহরণ কোনোভাবেই কাম্য নয়,” বলেন রহিম খান।
“কোনো ব্যবসায়ী তো নিজের লোকসান করে ব্যবসা করবে না। তাই ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার প্রবণতা কমেছে।”
এখন পর্যালোচনা করতে হবে যে টাকার সরবরাহ কমার কারণে মূল্যস্ফীতি কমছে কি না, বলেন বিশ্ব ব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক এই অর্থনীতিবিদ।