০৫ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২
পেট্রোবাংলার কর্মকর্তারা বলছেন, বৃহস্পতিবার রাত থেকে পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করেছে।
সন্ধ্যা নাগাদ এ সমস্যা সমাধান হতে পারে, আশা কেজিডিসিএল কর্তৃপক্ষের।
১৫ জুন যেখানে প্রায় এক হাজার মিলিয়ন ঘনফুট এলএনজি সরবরাহ হয়েছিল, বুধবার তা আড়াইশ মিলিয়ন ঘনফুটে নেমে আসে।
দেশে বর্তমানে সাগরে ভাসমান দুটি এলএনজি টার্মিনাল রয়েছে, যেগুলো বেসরকারি মালিকানাধীন।
এই সময়ে আমদানি করা গ্যাসের সরবরাহ কমে যাবে বলে শুক্রবার দুপুর থেকে সারাদেশে গ্যাসের ‘স্বল্প চাপ’ বিরাজ করতে পারে।
“আগে গভীর রাতে কিছুটা গ্যাস পাওয়া যেত, অনেকে রাত জেগে রান্না করতে পারতেন। এখন গ্যাস একেবারে উধাও। মাসে মাসে গ্যাসের বিল দিচ্ছি, আবার সিলিন্ডারও কিনছি!”
গ্যাসের সরবরাহ কমে যাবে বলে দেশের সর্বত্র সাময়িকভাবে গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করবে।
দেশের তৃতীয় ভাসমান এ এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ করার কথা কক্সবাজারের মহেশখালীতে।