০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
“সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মতামত নিতে পারত, বিশেষজ্ঞ, নাগরিক সমাজ, ব্যবসায়ী, তরুণ প্রতিনিধিরাও অংশ নিতে পারত। তাহলে বাজেট একটি সমন্বিত অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতীক হত।”
দ্বিতীয় ধাপে দলগুলোর মতপার্থক্য আরও কমে আসবে, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের আলোচনা অনুষ্ঠান ‘ইনসাইড আউট’ এ বলেছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ।
বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপি—এই তিনটি দলকে এখন সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, দেশের স্বার্থে তারা কত দ্রুত একটি নির্বাচনের দিকে যেতে পারে।
”বাংলাদেশে তো আমরা বাকশাল করতে যাচ্ছি না। সবাইকে যে একমত হতে হবে এটা যারা চিন্তা করে, এটা বাকশালী চিন্তা,” বলেন তিনি।
সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ওপর আলোচনায় জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে ‘বৃহত্তর সমঝোতা’ হবে বলে প্রত্যাশা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। বিএনপি কীসে একমত, দ্বিমত কীসে–তা সাংবাদিকদের বলেছেন তিনি।
জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে বিএনপির প্রতিনিধি দলের বৈঠক।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনসহ নিজেদের প্রস্তাব তুলে ধরেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে প্রথম ধাপের সংলাপ শেষ করতে চায় কমিশন।
প্রস্তাবনায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে একই কাতারে ২০২৪ এর গণঅভ্যুত্থানকে অন্তর্ভুক্ত করার ব্যাপারে আপত্তি রয়েছে বিএনপির।