০৩ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
গোটা প্রক্রিয়া দেখে মনে হচ্ছে, রাজস্ব আয়ের পথ ও পন্থাকে গতিশীল ও আধুনিক করতে এবং রাজস্ব আয়ে প্রবৃদ্ধি ঘটাতে নয়, অন্য কোনো অজ্ঞাত উদ্দেশ্যেই যেন এই অধ্যাদেশ জারি করা।
“আমরা বলেছি আন্দোলন থেকে সরে আসেন৷ তারা কী বলেছে, সেটায় আমার যায় আসে না,” বলেন অর্থ উপদেষ্টা।
“এটা ঠিকমত করাটা এখন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে,” বলেন সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো।
এনবিআরকে দুভাগ করে গত ১৭ এপ্রিল খসড়া অধ্যাদেশে অনুমোদন দেয় উপদেষ্টা পরিষদ।
আলোচনার ‘আনুষ্ঠানিক' প্রস্তাব না পাওয়ায় কলম বিরতি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দেন আন্দোলনকারীরা।
আগের মতই আন্তর্জাতিক যাত্রীসেবা, রপ্তানি কার্যক্রম এবং জাতীয় বাজেট প্রণয়ন কার্যক্রম এর আওতামুক্ত থাকবে।
“তড়িঘড়ি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে বিলুপ্ত করা হলো প্রত্যাশী সংস্থার সাথে কোন আলোচনা ব্যতিরেকেই, যা গভীর সন্দেহের উদ্রেক করে।”
সকাল থেকে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অফিসে অবস্থান করলেও কোনো কাজ করেননি।