০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
এবার অনেক ফড়িয়া লোকসান গুনলেও আড়তদারদের সেই ঝুঁকি নেই।
“আপনি আগায়ে এসে লবণ লাগিয়ে আপনার উপযুক্ত দাম চান। আমি আশা করি, সরকার যে নির্দিষ্ট মূল্য করেছে, তার থেকে আরও বেশি মূল্যে চামড়া বিক্রি সম্ভব,” বলেন তিনি।
“রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত সাড়ে ৩ লাখ চামড়া সংরক্ষণ হয়েছে,” বলেন ট্যানারি অ্যাসোসিয়েশনের মিজানুর রহমান।
কোরবানির ঈদের দিন লালবাগের পোস্তায় চামড়ার আড়তদাররা পশুর কাঁচা চামড়া সংগ্রহ করেন। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে এদিন দুপুরের পর থেকেই আসতে থাকে চামড়া। সরকার চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দিলেও তা মানছেন না কেউ।
দাবির মুখে ১৯৯০ সালে কাঁচা ও ‘ওয়েট ব্লু’ চামড়া রপ্তানিতে লাগাম টানে সরকার।
ঘাটতি মেটাতে রাজধানীর বাইরে নজর দিয়েছেন ঢাকার আড়তদার ও ট্যানারি মালিকরা।
সাড়ে ৩ লাখ চামড়া কেনার লক্ষ্য চট্টগ্রামের আড়তদারদের। তবে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর বলছে, জেলায় আরও বেশি পশু কোরবানি হয়।