০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকার খেলাপি ঋণে নড়বড়ে ব্যাংক খাত, যার ৮১ শতাংশই মন্দ ঋণ। লুটেরা কারা, তা সবাই জানে—তবু আদায়ে নেই দৃশ্যমান অগ্রগতি। প্রস্তাবিত বাজেটেও নেই খেলাপি ঋণ আদায়ের পথনকশা।
এক বছরের ব্যবধানে বেড়েছে ১৩০ দশমিক ৫৭ শতাংশ; পাঁচটি প্রধান কারণ তুলে ধরেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
“যারা (বেক্সিমকো গ্রুপের কোম্পানি) ব্যবসা করে টাকা আনতে পারবে তাদের এলসি খুলতে বলা হয়েছে,” বলেন একটি ব্যাংকের এমডি।
এর আগে ২০২৪ সালের ১২ মার্চ ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের চিহ্নিত করতে একটি সার্কুলার দেওয়া হয়েছিল।
এ নির্দেশনার সঙ্গে আরও কিছু শর্ত দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
কোনো ঋণ গ্রহীতা এ সুবিধা নিতে আবেদন করলে তা ৬০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এক বছরে বেড়েছে ২ লাখ কোটি টাকার বেশি, যা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের।
প্রশাসনিক দুর্বলতা, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কড়া নজরদারির অভাবে ব্যাংকিং খাত দুর্বল হয়ে পড়েছে বলেও মনে করছে ব্যাংক ও আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।