০৪ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২
আড়াই মাস আগে কুয়েত থেকে বাড়ি এসেছিলেন হাসান। দুই মাস আগে বিয়ে করেন।
রাতে তানজিনার ভাই বাসায় এসে ঘরে তালা দেখে অপর ভাইয়ের কাছ থেকে চাবি এনে বাসায় প্রবেশের পর তানজিনাকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখতে পান।
বৃদ্ধ আব্দুল মান্নানের চিৎকারে বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় ডাকাত পড়েছে বলে স্থানীয় মসজিদে মাইকিং করা হয়।
পুলিশ বলছে, এ ঘটনায় নিহতের এক প্রতিবেশীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়েছে।
সেকেন্দার ও লায়লা বাড়িটির দোতলায় থাকতেন। লায়লা ক্যানসার আক্রান্ত ছিলেন বলে জানিয়েছেন স্বজনরা।
“নিহতের গলায় গভীর ছুরিকাঘাত ছাড়াও শরীরের আরও কয়েকটি অংশে আঘাতের চিহ্ন দেখা গেছে।”
পারিবারিক খরচের জন্য আত্মীয়ের দেওয়া পাঁচ হাজার টাকা নিয়ে সন্ধ্যার পর হাট থেকে বাড়ির দিকে রওনা হয়েছিলেন আনিসুর।
“তাকে কারা এবং কেন খুন করেছে তা নিশ্চিত হতে তদন্ত করছে পুলিশ।”