০৪ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২
”এখানে গরুগুলোও অনেক কষ্ট করছে। কিন্তু বিক্রি করতে পারছি না। লস দিয়ে হলেও বিক্রি করতে হবে। আমরা তো আর ব্যবসায়ী না, যা ক্ষতি হবে সব গায়ের উপরে।”
গাবতলী পশুর হাটে এবছর বড় গরুর সরবরাহ বেশ ভালো; কিন্তু সেই অর্থে জমে ওঠেনি বেচাবিক্রি। বিক্রেতারা বলছেন, ঘুরেফিরে গরু দেখলেও না কিনেই হাট ছাড়ছেন ক্রেতারা।
অবরোধের কারণে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ১২টা পর্যন্ত গাবতলী হয়ে কোনো গাড়ি যেতে পারেনি, ওই পথে কোনো গাড়ি রাজধানীতে ঢুকতেও পারেনি।
নগরীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই প্রবেশ পথে যান চলাচল বন্ধ থাকায় প্রভাব পড়ছে রাজধানীর বড় এলাকাজুড়ে।
এ সময় সব যানবাহনকে বিকল্প রুট হিসেবে মিরপুর মাজার হয়ে বেড়িবাঁধ দিয়ে ধউর-আশুলিয়া-বাইপাইল রুট এবং উত্তরা-আব্দুল্লাহপুর-টঙ্গী-গাজীপুর চন্দ্রা রুট ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।
আগুনে শতাধিক ঘর, দুটি বাস এবং কয়েকটি দোকান পুড়ে গেছে।
তার ভাই বলছেন, প্রতিবেশীদের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে এ হত্যাকাণ্ড।
কোরবানির ঈদ সামনে রেখে হাটে ছাগল ও ভেড়ার বেচাবিক্রি কেমন?