০৫ জুলাই ২০২৫, ১৯ আষাঢ় ১৪৩২
গত বছরে আগস্টে কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বুড়িবুড়িয়া এলাকায় গোমতী নদীর বাঁধ ভেঙে বানের পানিতে তলিয়ে যায় শতাধিক গ্রাম।
“ইউসুফের কোমরে ঘাসের বস্তা বাধা ছিল। ধারণা করা হচ্ছে বস্তায় পানি ঢুকে অতিরিক্ত ওজন হয়ে যাওয়ায় তিনি নিজেকে বাঁচাতে পারেননি।”
“দিন দিন গোমতী নদী স্রোত হারাচ্ছে। শুকনো সময়ে পানি একেবারেই কমে যায়। ভারত থেকে কম পানি আসে। পানি না থাকলে মাছও থাকবে না।”
ভারত থেকে নেমে আসা ঢল ও টানা বৃষ্টিতে ২২ অগাস্ট রাত পৌনে ১২টার দিকে হঠাৎ বাঁধটি ভেঙে পড়ে।
“বাঁধ মেরামতের সময় গর্তগুলো ভরাট করে মানুষকে তাদের বসতভিটা ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।”
কুমিল্লার ১৪ উপজেলায় এখনও ১০ লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি আছেন বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
যোগাযোগহীনতায় স্বজনরা জোর দিচ্ছেন আটকেপড়াদের উদ্ধারে। ফেনীর পরশুরাম ও ফুলগাজী এখনও বিচ্ছিন্নই বলা চলে। সেখানেও মানুষের আটকে থাকার খবর পাওয়া যাচ্ছে।
“নদীর পানি যতদিন না কমবে ততদিন নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হতে থাকবে।”