০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
তৎকালীন ফারমার্স ব্যাংকের গুলশান ও মতিঝিলের তিনটি শাখায় ২০১৫ সালে জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের ৫০৮ কোটি ১৩ লাখ ২৯ হাজার কোটি টাকা জমা রাখা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ ‘উন্নয়নের নামে’ প্রায় ৭৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিদেশি ঋণের ফাঁদে জর্জরিত হয়েছে।
ক্ষতিপূরণের দাবি জোরালো ও যৌক্তিকভাবে তুলে ধরলেও আশাপ্রদ ফল অর্জিত হয়নি, তাই অন্যান্য সময়ের মতো এবারও হতাশ বাংলাদেশ। একইসঙ্গে হতাশ বিশ্বের অনেক গরিব ও মধ্যবিত্ত দেশ। কারণ তারাও অনেকটাই বাংলাদেশের মতো পন্থা অনুসরণ করেছে কিংবা করে আসছে।
ওই অংকে ‘অতি নগণ্য’ আখ্যায়িত করে ভারতের প্রতিনিধি লীলা নন্দন বলেন, “বাঁচতে হলে আমাদের যা করা দরকার, তার ধারেকাছেও এ চুক্তি নয়।”
জলবায়ু তহবিল অপর্যাপ্ত মন্তব্য করে তিনি বলেন, “এই টাকা দিয়ে ফেনী সামলাব, না নোয়াখালী সামলাব, না শেরপুর সামলাব?”
ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিবর্তে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনুদান বেশি দেয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।