০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
ভোরে মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. জিয়াদুর রহমান এ আদেশ দেন।
“বিচারক নিজে বলেন আদালতে মোবাইল বন্ধ রাখতে হবে। অথচ তিনি সেটা ভঙ্গ করে এজলাসের ভিডিও করে তা প্রচার করেছেন।”
জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন বলছে, “এই ঘটনার মাধ্যমে শুধু একজন বিচারককে অপমান করা হয়নি, বরং গোটা দেশের স্বাধীন বিচার বিভাগের ভিত্তি কেঁপে উঠেছে।”
“আইনজীবীরা স্যারের সাথে ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। ফ্যাসিবাদের দোসর, দালাল বলেন। আদালতের কজলিস্ট ছুড়ে ফেলে দেন,” ভাষ্য বেঞ্চ সহকারীর।
গত ১৭ এপ্রিল তাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
চিন্ময় দাশের আইনজীবী বলেন, “আমরা উচ্চ আদালতে যাব।”
চিন্ময় দাশকে এদিন আদালতে হাজির করা হয়নি। তার পক্ষে কোনো আইনজীবীও শুনানিতে দাঁড়াননি।