০২ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
এ অঞ্চলে কোটি কোটি বছর পুরনো পাথর রয়েছে, যা মঙ্গলের পাথরের সঙ্গে মেলে বলে দাবি তাদের।
এক লাখ ৩৫ হাজার বছর আগে কোনও এক সময়ে, মানুষের হয়তো শব্দের মাধ্যমে চিন্তা করার সক্ষমতা ছিল, তবে যোগাযোগের জন্য তখনও ভাষার ব্যবহার করেনি তারা।
গবেষকরা বলছেন, ডাইনোসরের পাশাপাশি আধুনিক পাখির অস্তিত্বের সবচেয়ে জোরালো প্রমাণ দিয়েছে এ জীবাশ্মটি।
লাখ লাখ বছর আগে ক্রিটেশিয়াস যুগে এগুলো মাছ জাতীয় প্রাণীর খাদ্য ছিল। এক খড়ির টুকরা ভেঙে এর খোঁজ পেয়েছেন জীবাশ্ম শিকারী পিটার বেনিক।
‘গ্র্যান্ড ক্যানিয়নস টোন্টো গ্রুপ’-এ রয়েছে ৫০ কোটি বছর আগে ক্যামব্রিয়ান বিস্ফোরণের সময়কালের বিভিন্ন পাললিক স্তর ও জীবাশ্ম।
এ অবিশ্বাস্য অনুসন্ধানে এমন এক জীবাশ্ম খুঁজে পাওয়া গেছে, যেখানে একটি ছোট ডাইনোসর ও বেড়াল-আকারের স্তন্যপায়ী প্রাণীকে লড়াই করা অবস্থায় দেখা গেছে।
ডাইনোসরের পাশাপাশি ক্রিটেসিয়াস যুগের শেষের দিকে বাস করত এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটি। সে সময় আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চলের কিছু অংশ জুড়ে ছিল এক বিশাল সমুদ্র।
যখন ফল পাওয়া যেত না পাখিরা সম্ভবত তখন পোকামাকড়ের মতো অন্যান্য জিনিসও খেত। এই নতুন তথ্য জীবাশ্মবিদদের পুরানো ধারণাকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ করেছে।