০৬ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২
প্রতিনিয়ত জনপ্রিয়তা বাড়ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ডিজিটাল মুদ্রার। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যার প্রায় ছয় শতাংশ মানুষ কোনো না কোনো ডিজিটাল মুদ্রার মালিক।
এপ্রিলের পর থেকে প্রায় ৫০ শতাংশ মূল্য বেড়ে যাওয়ার পর ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিটকয়েনের দাম এত উপরে উঠল।
ক্রিপ্টো ইন্ডাস্ট্রি যত বড় হচ্ছে ততই তা সাইবার অপরাধীদের টার্গেটে পরিণত হয়ে উঠছে– এ হামলা তারই প্রতিফলন।
ট্রাম্প টোকেনের মূল্য প্রায় আড়াইশ কোটি ডলার। ২০ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার অভিষেকের কেবল কয়েকদিন আগে এগুলো উন্মোচন করেন ট্রাম্প।
দ্বিতীয় বড় ক্রিপ্টোমুদ্রা ইথারের দাম রোববার প্রায় ৯ দশমিক ৬২ শতাংশ কমে এক হাজার ছয়শ ৭৭ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
গবেষকরা বলছেন, প্রাথমিকভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম বাড়িয়ে তুলতে পারে ক্রিপ্টো ইনফ্লুয়েন্সারদের এসব টুইট।
ট্রাম্প বলেছেন, দেশের কৌশলগত তেল রিজার্ভের মতোই ডিজিটাল মুদ্রার একটি জাতীয় মজুদ তৈরির কথা বিবেচনা করছেন তিনি।
“বিটকয়েনের দাম ১০ শতাংশ কমতে সময় নিয়েছে মোটে তিন মিনিট। অর্থাৎ, মাত্র ১৮০ সেকেন্ডে প্রায় বিশ হাজার কোটি ডলার মূল্য ধসের সমান।”