০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
এই জরিমানায় “আইন ভঙ্গের গুরুত্ব ও ডিপফেইকের শিকার নারীদের ওপর পড়া বড় প্রভাবকে বিবেচনা করেছে” অস্ট্রেলিয়ার নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
কারও অনুমতি ছাড়া তার ব্যক্তিগত বা ঘনিষ্ঠ ছবি বা ভিডিও আসল হোক বা এআই দিয়ে বানানো হোক না কেন তা ইন্টারনেটে পোস্ট করলে সেটা এখন থেকে অপরাধ।
কোনও শিশুর স্পষ্ট যৌন ছবি তৈরি বা শেয়ার করা বেআইনি হলেও এসব ছবি তৈরির প্রযুক্তিটি বৈধ ও অনলাইনে সহজেই মেলে।
“আমার বোন কিছুই বুঝে উঠতে পারছিল না। আমরা ওকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করেছি, কিন্তু সে ভেতরে ভেতরে ভেঙে গিয়েছিল।”
সত্যিকারের ব্যাড পিটের প্রতিনিধি বলেছেন, “যেসব সেলিব্রিটির সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো অ্যাকাউন্ট নেই, ভক্তদের উচিৎ তাদের অনলাইন যোগাযোগে একেবারেই সাড়া না দেওয়া”।
ওপেনএআই আগে থেকেই একটি নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রয়োগ করেছে এবং এতে রাজনীতিবিদসহ প্রকৃত মানুষের ছবি তৈরির ফিচার বন্ধ রেখেছিল তারা।
সম্প্রতি এক ভিডিও’তে দেখা গেছে, সাদা শার্ট পরা নীল চোখ ও সাদা চুলের এক ব্যক্তি ব্যালট পেপার চেক করছেন। একই ভিডিও’র অন্য দৃশ্যে একদল নারীকে রাস্তা দিয়ে হাটতে দেখা গেছে।
অনেক বেশি এডিট করা ছবি নাকি এআইয়ের তৈরি ছবি সেটি বোঝার কিছু সহজ লক্ষণ রয়েছে, যা বেশিরভাগ ডিপফেইক ছবিতেই দেখা যায়।