০৮ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২
আদালত থেকে হাজতখানায় নেওয়ার পথেও তুরিন আফরোজের মুখে ছিল হাসি।
“রায় অনুযায়ী আমি তাদেরকে একটা ফ্ল্যাট দিয়ে দিব, কিন্তু আমার লাইফের একটা রিস্ক আছে,” বলেন তুরিনের মেয়ে।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের উপর শুনানি নিয়ে সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম. এ. আজহারুল ইসলাম এ আদেশ দেন।
“আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমার পায়ে যা করা হয়েছে, আমি ন্যায়বিচার চাই,” বলেন তিনি।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত এ আদেশ দেয়।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ্ ফারজানা হকের আদালত তুরিন আফরোজের জামিন নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর এ আদেশ দেন।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্না বলেছেন, তুরিন আফরোজ কিংবা যে কারও ক্ষেত্রে শুধু ‘ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত’ হোক।
পুলিশের হস্তক্ষেপে তুরিনের ভাই দলবল নিয়ে চলে যান। ওই বাড়ির একটি তলায় তুরিনের পরিবারের সদস্যরা থাকেন এবং বাকিগুলো ভাড়া দেওয়া।