০৩ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
লালমনিরহাটে পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পথে ওঠে প্রসব বেদনা। পৌঁছাতে পারেননি কলেজ কেন্দ্রে। তবে সন্তান জন্ম দেওয়ার পর হাসপাতালের বিছানাতেই তার ব্যবহারিক পরীক্ষা নেন শিক্ষকরা।
শিশুর দেহ একটি কিন্তু মাথা দুটি। দুটি হাত, দুটি পা, দুটি মাথাতেই স্বাভাবিক চোখ, নাক ও মুখ রয়েছে।
দুই দিনব্যাপী এ সম্মেলনে নবজাতক বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকরা অংশ নিচ্ছেন।
মরদেহগুলো উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কুমুদিনী হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এসব বাচ্চা প্রসব করেন গৃহবধূ আঁখি মণ্ডল।
সড়কের পাশে একটি ওষুধের কার্টনের মধ্যে নবজাতকের লাশ দেখতে পায় পথচারীরা।
নবজাতকের মৃত্যু ও মৃত সন্তান প্রসবের কারণ হিসেবে ঘরে জন্ম, দক্ষ সেবাদাতা বা ধাত্রীর ঘাটতি, আকারে ছোট ও অসুস্থ নবজাতকের জন্য পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য সেবার সুযোগ না থাকার কথা বলা হয়েছে।
“শিশুটির কান্না শুনে ভুট্টা ক্ষেত থেকে তাকে নিয়ে বাড়িতে এসেছি। আমি শিশুটির লালন-পালনের দায়িত্ব নিতে চাই।”