০৩ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২
“চাহিদা কম থাকলেও দাম একটু বেশি। কারণ ঈদের আগে আর পরের হিসাব মেলালে হবে না; দুইটা দুই সময়,” বলেন এক মুরগি বিক্রেতা।
ডিমের বাজার অবশ্য চড়াই রয়েছে; ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায়।
বিনিময় হার কী হবে সেটা বাংলাদেশ থেকেই নির্ধারণ হবে। বাইরের কোনো দেশ বা প্রতিষ্ঠান তা করবে না। গুজব সবার জন্যই খারাপ, বলেন তিনি।
সার্বিক মূল্যস্ফীতি মাসের ব্যবধানে কমে যাওয়ার কারণ খাদ্য ও খাদ্য বহির্ভূত পণ্যে নিম্নমুখী মূল্যস্ফীতি। শহর ও গ্রামে একই চিত্র মিলেছে।
“সব ধরনের মসলাজাতীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল আছে। সরবরাহেও কোনো টান নেই,” বলেন সাত তলা বাজারের এক বিক্রেতা।
দাম বাড়িয়ে স্থিতিশীল পেঁয়াজ আর সয়াবিন।
“গেল সপ্তাহেও পেঁয়াজের কেজি ৩৫ থেকে ৪০ টাকা ছিল। এখন ৫০ থেকে ৬০ টাকা বিক্রি করতে হচ্ছে।”
পহেলা বৈশাখকে সামনে রেখে ইলিশের দাম বাড়ার কথা বলেছেন বিক্রেতারা।