০২ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
“আমার মৃত্যুর পর মানুষেরা আমাকে অনেক কিছু বলবেন। তবে আমি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ যে, ‘তিনি ধনী থাকা অবস্থায় মারা গেছেন’ এই কথাটি তার মধ্যে থাকবে না।”
বাঁহাতিদের মধ্যে রয়েছেন, স্টিভ ফোর্বস, হেনরি ফোর্ড, রতন টাটা ও জন ডি রকফেলারের মতো ঐতিহাসিক ব্যক্তিরাও।
১৫ জন মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধানদের মধ্যে ২০২৫ সালে কেবল দুইজন ব্যক্তি এই বিশাল আর্থিক ক্ষতিই এড়িয়ে যাননি, বরং তাদের সম্পদের পরিমাণও বেড়েছে।
“আমি হয়তো এখন ভুলেও গেছি যে বিষয়টি কতটা বেদনাদায়ক ছিল। তবে ওই সময় সফটওয়্যার লেখার জন্য আমার মস্তিষ্কের ওই রকম অবস্থারই প্রয়োজন ছিল।”
নিজের আত্মজীবনী ‘সোর্স কোড’ প্রকাশের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিয়ে এমন মন্তব্য করেন গেটস।
বর্তমানে মানুষের জীবন কাটছে ফোনকে কেন্দ্র করে। তবে ১৯৯৯ সালে ফোন এতো সাধারণ বিষয় ছিল না। ওই সময় গেটস স্মার্টফোনের এ সম্ভাবনাটি দেখেছিলেন।
“দেশের ব্যবসায়ীরা দক্ষ জনশক্তির অভাব বলে অভিযোগ করেন, কিন্তু তারা শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে কোন বিনিয়োগ করেন না,” বলেন তিনি।
ধনকুবেররা ‘রাষ্ট্র নীতির ভুলের’ ফসল? নাকি পৃথিবী বদলে দেওয়া ‘স্বনির্মিত উদ্ভাবক’?