০২ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
ইরানি সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, রাজধানী তেহরান থেকে উত্তরের প্রদেশগুলোর পথে শহর ছাড়ার মিছিলে দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে।
হত্যার পরিকল্পনায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের বিরোধিতার প্রতিক্রিয়ায় এ মন্তব্য করেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী।
ইরান-ইসরায়েলের চলমান সংঘাত সহজেই যুক্তরাষ্ট্র অবসান ঘটাতে পারে, বলছেন ট্রাম্প।
ইরান ও ইসরায়েল যদি শান্তির বাণী উপেক্ষা করে, যদি যুদ্ধ আরও বেড়ে গিয়ে ছড়িয়ে পড়ে আশেপাশে, সেক্ষেত্রে কী ঘটতে পারে? বিবিসির একটি বিশ্লেষণে তুলে ধরা হয়েছে ইসরায়েল ও ইরান সংঘাতের সম্ভাব্য কিছু পরিণতি।
একজন আমেরিকানও যদি নিহত হন, সেক্ষেত্রে ট্রাম্প হয়ত চাপের মুখে এই যুদ্ধে জড়াতে বাধ্য হবেন।
“হঠাৎ বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শুনতে পাই। মনে হচ্ছিল, পুরো ভবন আমাদের ওপর ভেঙে পড়বে,” বলেন তেল আবিবের এক বাসিন্দা।
নেতানিয়াহু হয়তো ভাবছেন, ইরানে তার নজিরবিহীন হামলা এমন এক ‘চেইন রিঅ্যাকশনের’ সূত্রপাত ঘটাবে, যার চূড়ান্ত পরিণতিতে ইসলামী প্রজাতন্ত্রটির পতন ঘটবে।
হামাস মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে এবং তারা যথারীতি লিখিতভাবেই তাদের জবাব জানাবে, বলেছেন ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীটির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।